বাকৃবিতে পশুপালন দিবস উদযাপন

মো. আরিফুল ইসলাম, বাকৃবি থেকেঃ ‘নিরাপদ প্রাণিজ খাদ্যের জন্য প্রয়োজন পশুপালন’ ভবিষ্যত প্রজন্মকে মেধাবী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রাণিজ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্যের বিকল্প নেই এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পশুপালন দিবস উদযাপিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে গত ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় পশুপালন অনুষদের সামনে থেকে এক বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যাবলি বের করা হয়। র্যা লিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে পশুপালন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সিন্ডিকেট সদস্য কৃষিবিদ আবদুল মান্নান এম.পি। অনুষ্ঠানে পৃষ্ঠপোষকতা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. আলী আকবর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান ও বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বাহা) সভাপতি অধ্যাপক ড. সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন, অনুষ্ঠান বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. সচ্চিদানন্দ দাস চৌধুরী ও সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মোঃ সহিদুর রহমান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে মেধাবী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রাণিজ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্যের বিকল্প নেই। প্রতিটি শিশু ও কিশোরের মুখে প্রতিদিন নূন্যতম এক গ্লাস দুধ, একটি ডিম ও ১২০ গ্রাম মাংস সরবরাহ নিশ্চিত করতে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে পশুপালন গ্রাজুয়েটবৃন্দ। বর্তমানে দুধ উৎপাদন ৯৪ লক্ষ টন, ডিম উৎপাদন ১ হাজার ৫০০ কোটি, মাংস উৎপাদন ৭২ লাখ টন। এছাড়া আজ ব্রয়লার ও ডিম উৎপাদনে যে বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে তার মূল কারিগর পশুপালন গ্রাজুয়েটবৃন্দ।

শর্টলিংকঃ
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।