রুমার জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন দুই লাখ টাকা !

বিশেষ প্রতিনিধি: ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারেনা।’ গানটা অনেক পুরাতন হয়ে গেলেও পুরনো হয়নি এই গানের কথাগুলো। পাঠক আমার আপনার সাহায্যে বেঁচে যেতে পারেন দুই বছরের শিশু কন্যার মা রুমা রায়। তার জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন মাত্র দুই লাখ টাকা।

যার কথা বলছিলাম এতোক্ষণ তিনি হলেন…………….
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার একটি কারখানার শ্রমিক রুমা রায়। অসুস্থতার কথা জানতে পেরে প্রথমে কিছুদিন চিকিৎসা নিলেও অর্থের অভাবে এখন আর তা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। মাত্র দুই লাখ টাকার অভাবে হৃদযন্ত্রে ছিদ্র নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন দুই বছরের শিশু কন্যার অসহায় এই মা।

এদিকে, হার্টের রোগের কথা শুনে ছেড়ে চলে গেছেন তার স্বামী নয়ন রায়ও। নিরুপায় হয়ে প্রচন্ড যন্ত্রণা নিয়েও জীবন বাঁচাতে অসুস্থতার কথা গোপন রেখে একটি কারখানায় কাজ করে চলেছেন রুমা।

জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের চিকিৎসক ডা. মুস্তাফিজ আজিজের অধীনে চিকিৎধীন ছিলেন রুমা। তিনি জানিয়েছে, রুমার হৃদযন্ত্রে ছিদ্র ধরা পড়ায় জরুরিভিত্তিতে তার অস্ত্রোপচার দরকার। এতে দুই লাখ টাকা খরচ হবে। কিন্তু রুমার হতদরিদ্র বাবার পক্ষে এতো টাকা যোগাড় করে তাকে চিকিৎসা করানো সম্ভব নয়।

এ অবস্থায় তিনি তার জীবন বাঁচাতে জরুরি চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সমাজের বিত্তবান ও হৃদয়বান ব্যক্তিদের কাছে সাহায্যের অনুরোধ করেছেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ এবং তাকে বিকাশে সাহায্য পাঠাতে নিচের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে। মোবাইল নম্বর- ০১৭৮৯-০৫৬৪৭২ (বিকাশ)।

সার জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সমাজের বিত্তবান ও হৃদয়বান ব্যক্তিদের কাছে সাহায্যের অনুরোধ করেছেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ এবং তাকে বিকাশে সাহায্য পাঠাতে নিচের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে। মোবাইল নম্বর- ০১৭৮৯-০৫৬৪৭২ (বিকাশ)।

শর্টলিংকঃ
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।